সোশাল বুকমারকিং কিঃ সাধারণ অর্থে আমারা যখন আমাদের
ব্রাউজার এ আমাদের পছন্দের কোন সাইট কে বুকমার্ক করে রাখি ঠিক তেমনি এটা
হচ্ছে কিছু বুকমারকিং সাইট এ আমাদের সাইট কে বুকমার্ক করে রাখা। কিন্তু
এখানে একটা বড় পার্থক্য আছে যা হল আপনি যখন আপনার একটা সাইট অথবা ব্লগ
পোস্ট কোন সোশাল বুকমারকিং সাইট এ এড করেন, ওখানে অনেক ব্যাবহারকারী তাদের
পছন্দের সাইটগুলো ও এড করে ফলে তা বড় একটা পছন্দের সাইটের ডাটাবেজ এ পরিণত
হই এবং সবাই একে অন্যের সাইট দেখতে পারে। এটাই হচ্ছে ওয়েব ব্রাউজারের
বুকমার্ক এবং সোশাল বুকমার্ক এর সাথে অমিল। এটাই সংক্ষেপে সামাজিক
বুকমার্ক. যাই হোক সোশাল বুকমার্ক কি তাতে আর নাই বা গেলাম তা সবাই জানে
এখন আসি এটা কেন ব্যাবহার করা হয়।
এটা কেন ব্যাবহার করা হয়ঃ যদি আপনার একটি সাইট অথবা ব্লগ থেকে থাকে যেখানে আপনি কোন নতুন ভিজিটর আশা করেননা, তাহলে আপনি এটা বাদ দিতে পারেন। কিন্তু সোশাল বুকমারকিং সাইটগুলো আপনাকে আপনার সাইট এর কন্টেন্ট রিলেটেড ট্যাগ এবং বিভাগ ব্যাবহার করে বুকমারকিং করার মাধ্যমে সাইট এ ট্রাফিক এনে দেয়ার সুযোগ করে দিবে। এছারাও বেকলিঙ্ক তৈরি তে সাহায্য করবে। আপনার সাইটের পেজ রেঙ্ক বাড়াতে সাহায্য করবে। শেষ কথায় যা বলতে চাই সোশাল বুকমারকিং ব্যাবহার করার বিশেষ কারণ গুলো হলঃ
কিভাবে সঠিকভাবে করা যায়ঃ উপরের লেখাগুলো থেকে যা বুজলাম সোশাল বুকমারকিং খুবই প্রয়োজনীয় তাই এটা সঠিকভাবে করাটা খুবই জরুরি। তাহলে আমারা চলে আসি ধাপে ধাপে কিভাবে সঠিকভাবে বুকমার্ক করতে হয়।
কিছু বেক্তিগত টিপসঃ
শেষ কথা যা হল যদি আপনি সোশাল মিডিয়া সাইটের মত সোশাল বুক মারকিং সাইট গুলো ব্যাবহার করেন তাহলে অবশ্যই ব্যাকলিঙ্ক, ট্রাফিক, SERP পজিশন সবকিছুতেই সুবিধা পাবেন। সোশাল বুকমারকিং সম্পর্কে যে কোন প্রশ্ন এখানে করতে পারেন।
By Ramkrishna Bhattacharjee
এটা কেন ব্যাবহার করা হয়ঃ যদি আপনার একটি সাইট অথবা ব্লগ থেকে থাকে যেখানে আপনি কোন নতুন ভিজিটর আশা করেননা, তাহলে আপনি এটা বাদ দিতে পারেন। কিন্তু সোশাল বুকমারকিং সাইটগুলো আপনাকে আপনার সাইট এর কন্টেন্ট রিলেটেড ট্যাগ এবং বিভাগ ব্যাবহার করে বুকমারকিং করার মাধ্যমে সাইট এ ট্রাফিক এনে দেয়ার সুযোগ করে দিবে। এছারাও বেকলিঙ্ক তৈরি তে সাহায্য করবে। আপনার সাইটের পেজ রেঙ্ক বাড়াতে সাহায্য করবে। শেষ কথায় যা বলতে চাই সোশাল বুকমারকিং ব্যাবহার করার বিশেষ কারণ গুলো হলঃ
- কোয়ালিটি ব্যাকলিঙ্ক যা হচ্ছে একটা পপুলার অফপেজ সার্চ ইঙ্গিন মেথড যা ব্যাকলিঙ্ক দিবে আপনার সাইট কে বুকমার্ক করার মাধ্যমে।
- টারগেটেড ট্রাফিক যা হচ্ছে কন্টেন্ট এবং সাইট কে ট্যাগ অথবা ক্যাটাগরি অনুযায়ী সোশাল বুকমারকিং সাইট এ সাবমিট করার মাধ্যমে টারগেটেড ট্রাফিক পাওয়া যাবে।
- সাইট কে ব্রান্ডিং করার জন্য যা হচ্ছে যদি একটা ভাল বুকমারকিং সাইটে যথাযথ টাইটেল বা কী ওয়ার্ড দেয়ার মাধ্যমে আপনার রেগুলার আপডেট করা পোস্ট গুলো বুকমার্ক করা হয় তাহলে তা আস্তে আস্তে সাইটকে ব্র্যান্ড করতে সাহায্য করে।
কিভাবে সঠিকভাবে করা যায়ঃ উপরের লেখাগুলো থেকে যা বুজলাম সোশাল বুকমারকিং খুবই প্রয়োজনীয় তাই এটা সঠিকভাবে করাটা খুবই জরুরি। তাহলে আমারা চলে আসি ধাপে ধাপে কিভাবে সঠিকভাবে বুকমার্ক করতে হয়।
- বুকমার্ক করার জন্য অবশ্য প্রথম ধাপ হবে কিছু ভাল সোশাল বুকমারকিং সাইট খুজে বাহির করা।
- এরপর সাইটগুলো তে রেজিস্ট্রেশান করা email, username, password ব্যাবহার করে। অতঃপর ইমেইল থেকে রেজিস্ট্রেশান কনফার্ম করা। এবার আমরা নির্দিষ্ট একটি সোশাল বুকমার্ক সাইট এর রেজিস্টারড মেম্বার হয়ে গেলাম।
- এরপর আমরা আমাদের সাইট সাবমিট করব “ সাবমিট এ নিউ স্টোরি “ তে ক্লিক করার মাধ্যমে এরপর যে তথ্যগুলো আমাদের দিতে হবে সেদিকে সঠিক নজর রাখাটাই হচ্ছে প্রধান কাজ। প্রথমত আপনার টারগেটেড URL এবং টারগেটেড টাইটেল যা হবে আপনার মেইন কী ওয়ার্ড যেমন সাইটঃ lifescisoft [dot] com যার জন্য কী ওয়ার্ড হচ্ছে Life science software. এরপর হচ্ছে ক্যাটাগরি আপনার সাইটের সাথে মিল রেখে আপনি হুবুহু না হলেও কাছাকাছি একটি ক্যাটাগরি খুজে নিবেন যেমন এই সাইট এর জন্য “science or technology” যদি কিছু না থাকে তাইলে “news” দিয়ে দিবেন।
- এরপর যা আসছে তা খুবই দরকারি বুকমারকিং এ যা হল (TAG) ট্যাগ। এটা আপনার কন্টেণ্ট এর প্রতিটা ওয়ার্ড কে ব্যাবহার করে সার্চ করতে সাহায্য করবে যা একধরনের শর্টকাট। তাই ট্যাগ এর সঠিক ব্যাবহার জানতে হবে। ট্যাগ বলতে একটি শব্দ অথবা দুটি যা পোস্ট সম্পর্কে বর্ণনা করবে সার্চ ইঞ্জিন কে। যেমন, life science, life, science research, science. তাই সব সময় চেষ্টা করতে হবে যে কিভাবে ট্যাগ দিয়ে আমার পোস্ট হাইলাইট করা যায়।
- এরপর (Description) বর্ণনা যা হবে আপনার পোস্ট অথবা সাইট এর সারমর্ম। অনেক সময় দেখা যাই কিছু বুকমার্ক সাইট আপনার দেয়া সারমর্ম গ্রহণ করেনা স্পাম কন্টেণ্ট দেখায় তখন চেষ্টা করবেন ওই সারমর্মতে একটু ভিন্নতা আনার তাতেই হয়ে যাবে।
- অতঃপর ক্যাপচা এরপর সাবমিট।
কিছু বেক্তিগত টিপসঃ
- ১. টাইটেল এ অবশ্যই আপনার টারগেটেড কী ওয়ার্ড কে হাই লাইট করবেন। যদি ২ টা কী ওয়ার্ড থাকে একটা URL এর জন্য তাহলে আপনি টাইটেল এ এভাবে দিতে পারেন “Magento Help | Magento support”
- ২. ট্যাগ এ অবশ্যয় আপনার অপশনাল কী ওয়ার্ড গুলো দেয়ার চেষ্টা করবেন। যে সাইট গুলো তে ট্যাগ থাকবেনা ওগুলো তে ক্যাটাগরিটাই প্রধান তাই ওটা সঠিকভাবে দেয়ার চেষ্টা করুন।
- ৩. সবসময় চেষ্টা করবেন সোশাল বুকমারকিং সাইট গুলকে সোশাল ভাবেই ব্যাবহার করতে শুধু একটা লিঙ্ক সাবমিট করে ওটাকে ভুলে যাবেননা।
- ৪. আপনার বুকমার্ক করা সাইটগুলো কে অন্য অ্যাকাউন্ট এর মাধ্যমে ভোট দেয়ার চেষ্টা করুন।
- ৫. আপনার সোশাল বুকমার্ক সাইট গুলকে ইন্টারলিঙ্ক করার চেষ্টা করুন যেমনঃ Linkedin প্রোফাইল এ Stumbleupon এর লিঙ্ক Stumbleupon এ Delecious এর লিঙ্ক আবার ওই প্রোফাইল গুলোর সাথে সোশাল মিডিয়া গুলকে লিঙ্কাপ করার চেষ্টা করুন।
- ৬. নতুন বুকমার্ক করা লিঙ্ক গুলো অবশ্যই পিং করতে ভুলবেন না।
শেষ কথা যা হল যদি আপনি সোশাল মিডিয়া সাইটের মত সোশাল বুক মারকিং সাইট গুলো ব্যাবহার করেন তাহলে অবশ্যই ব্যাকলিঙ্ক, ট্রাফিক, SERP পজিশন সবকিছুতেই সুবিধা পাবেন। সোশাল বুকমারকিং সম্পর্কে যে কোন প্রশ্ন এখানে করতে পারেন।
By Ramkrishna Bhattacharjee
0 comments:
Post a Comment