প্রশ্নঃ ব্লগ এবং ওয়েব সাইটের মধ্যে পার্থক্য কি?
” ব্লগ আর ওয়েব সাইট হচ্ছে বাসা আর অফিসের মত, ব্লগ হল বাসা যেখানে আমার খেয়াল খুশী মত সব কনটেন্ট আর ওয়েব হলো অফিস, যেখানে সব কিছু একটু বেশিই পরিপাটি বেশি ডিসিপ্লিন মেনে করতে হয়। এখানে আরও বেশ কিছু ব্যাপার রয়েছে…
একটা ব্লগে ১ থিমে বিভিন্ন বিষয়ের উপর লেখা হয়, যেমন আপনার যদি একটা মোবাইল ব্লগ থাকে তাহলে আপনি বিভিন্ন ধরনের মোবাইল নিয়ে লিখে থাকেন আর অপর পক্ষে ওয়েবসাইট যে কোন একটা বিষয়ের উপর হয় যেমন নোকিয়া মোবাইল কোম্পানির নোকিয়া.কম সাইট।
ব্লগ সাধারণত পার্সোনালি করা হয় যেখানে অন্যের জিনিসের বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা নিয়ে লিখা হয় আর ওয়েবসাইট মূলত একটা বিশেষ পণ্যের বা বিশেষ কোম্পানির শুধুমাত্র তাদের নিজস্ব পণ্যের ব্যাপারে লিখে থাকে।
ব্লগিং শুধুমাত্র ডাইনামিক ভাবে ডিজাইন করা প্লাটফর্মেই সম্ভব যেখানে বিভিন্ন CMS ব্যাবহার করা হয়, যা আদৌ স্টাটিক সম্ভব নয় কারণ এটাতে নিয়মিত আপডেটের কথা ভাবাই যায় না (খুব কষ্টসাধ্য) আর ওয়েবসাইট স্টাটিক ও ডাইনামিক দুই ভাবেই ডিজাইন করে তৈরি করা যায়।
ব্লগে ১ টা থিমের বিভিন্ন বিষয়ে অনেক অনেক পোস্ট করতে হয় যা অনেক সময় ৫০০ ছাড়িয়ে ১০০০ এ চলে যায় । কিন্তু ওয়েবসাইটে বড় জোর ১৮-২০ টা পেজ থাকে।
পোস্টিং কারার মাধ্যমে ব্লগে নিয়মিত আপডেট করা হয়। আর ওয়েবসাইট মাঝে মাঝে প্রয়োজনে আপডেট করা হয়। ”
আশা করি আপনার এখন বুঝতে পেড়েছেন পার্থক্যটা। ধন্যবাদ।
কমেন্ট লাভ হল একটা প্লাগিন যা এস ই ও এর জন্য একটা হেল্পফুল জিনিস যেমন জেসকল সাইট এ এই প্লাগিন ব্যাবহার করা হয়েছে সেখানে এই লিখা টা থাকবে এবং এস ই ও এক্সপার্ট রা সেই টাকে কাজে লাগায় লিংক বিল্ডিইং বা রিলেটেড সাইট খুজতে
প্রশ্নঃ এস ই ও’র ভালো কোন বাংলা ইবুক আছে কি?
I think there have no powerfull bangla eBook for seo. But if you want to know basic of SEO you can go techtunes.com.bd and webseoguide.net . But if you want to advance leavel SEO you must be need to perticpate English SEO forums, Blogs community etc. Also there have many ebook in english . So try to learn SEO with English
প্রশ্নঃ ডিরেক্টরি সাবমিশণ কি এখন কাজ করে?
Yes, directories have been dead since 2010. They have good homepage PR, but zero deep link PR. You never can get much benefit even from the paid directories these days. Article marketing still works if you can write unique piece of article. Actually, that is similar to guest blogging.
প্রশ্নঃ ট্যাগ – তাহের চৌধুরী সুমন
উত্তর নং ১: পেঙ্গুইন পরবর্তি লিংকবিল্ডিং সম্পর্কে বলার আগে বুঝতে হবে কেন এই আপডেট করলো গুগল। এটার প্রাথমিক কারন হচ্ছে অটোমেটেড ব্যাকহ্যাট ট্রিক্স সম্বলিত স্প্যামি লিংকবিল্ডিং প্রসেসকে এনকাউন্টার করা এবং কুয়ালিটি সম্পন্ন ন্যাচারাল ও ফ্রেস লিংক গুলোকে প্রাধান্য দেওয়া। আরেকটা কথা নিশ্চই মনে আছে সবার quality matters more than quantity। সুতরাং লিংকবিল্ডিং প্রসেস কোন মতেই যেন আনন্যাচারাল নায়, গুগলের জন্য লিংক হবে ন্যাচারাললিংক। যাই হোক, পেঙ্গুইন এর যুগে যেই বিষয়গুলো এভোয়েড করবেনঃ লো কুয়ালিটি ব্যাকলিংকস, ইরিলেভেন্ট সাইটে লিংকিং, সেম ডোমেইন থেকে লিংক নেওয়া পরিহার করা, লিংক ডাইভার্সিফাই করুন (শুধু ফোরাম থেকে বা কমেন্ট করে লিংক না নিয়ে সব কিছু মিলিয়ে লিংক বিল্ডিং করুন), ডুফলো এর পাশাপাসি নোফলো লিংকিং ও করতে হবে, ইরিলেভেন্ট সাইটে ফুটার বা সাইডবারে লিংকিং (যেটা সব পেজেই থাকে) এন্ড ব্লগরল লিংকস, শুধু হোম পেজকেই নয় ইনার পেজকেও লিংকিং করতে হবে মানে ডিপ লিংকিং, ইরিলেভেন্ট পেজে অতিরিক্ত ইন্টারনাল লিংকিং। আরও গুরুত্বপূর্ন দুটি ব্যাপার যা অবশ্যই এভোয়েড করে চলতে হবে, রেপিড লিংকবিল্ডিং (link velocity – দ্রুত লিংকবিল্ডিং করা যাবেনা, আস্তে আস্তে করতে হবে দিনে ৪/৫টার বেশি না) এবং লিংক বিল্ডিং এর সময় এক্সাক্ট মেচ কিওয়ার্ড ইউজ করা (মানে হচ্ছে Anchor Texts কে যথা সম্ভব ডাইভার্সিফাই করতে হবে যাতে করে এটা ন্যাচারাল লাগে গুগল যাতে কোন ক্রমেই না বুঝতে পারে এটা আনন্যাচারাল, এক্ষেত্রে শুধু ইউআররেল বা প্রেসাল কিওয়ার্ড অথবা আপনার ব্রান্ডনেম ইউজ করলেই চলবে অথবা শুধুমাত্র আপনার নাম) গুগল পেঙ্গুইন এর পেনাল্টির হাত থেকে বাঁচতে চাইলে পাশাপাশি এই কাজগুলোকেও এভোয়েড করবেন Content Marketing /Article Marketing with spun articles, Forum Profile Link, Excessive Link Exchanges, low Quality Press Release & social bookmarking Submissions, Mass Directory Submissions (except niche based speciphic directories)। গুগল অনেক আগেই ওয়েব সাইট রেংক করানোর ক্ষেত্রে ঘোষণা দিয়েছে “Social Signals” এর ব্যাপারে তাই সোসায়াল মিডিয়া এখন খুবি গুরুত্বপূর্ণ। সুতরাং অন্যান্য লিংকবিল্ডিং চালু রাখার পাশাপাশি সাইটের কন্টেন্টকে নিয়ম করে গুগল প্লাস, ফেসবুক/লাইক, টুইটার, পীন্টারেস্ট এ শেয়ার করবেন যাতে ২/৩টা করে লাইক শেয়ার হয় দৈনিক। ভাইরাল কণ্টেন্ট লিখার ত কোন জুরিই নাই, যা ইউজার ই শেয়ার করে দিবে। এই ত, তবে আমি পার্সনালি আরেকটা কথা বলতে চাই এইসব নিয়ম মনে সব ধরনের লিংক বিল্ডিং চালিয়ে যান, তাহলেই আসবে সফলতা।
উত্তর নং ২: কিওয়ার্ড রিসার্স ছাড়া একটা সাইটের পরিপূর্ন এসইও প্লান করা যায় না। কিওয়ার্ড রিসার্স করার হয় সাইটের জন্য উপযুক্ত টার্গেটেড কিওয়ার্ড খুঁজে পেতে পাশাপাশি এ টু জেড এসইও স্ট্রেটেজি ঠিক করতে। টার্গেটেড কিওয়ার্ড ছাড়া ওয়েবসাইট পালবিহীন নৌকার মত। আর আপনার গোল/উদ্দ্যেশ্য (প্রডাক্ট বিক্রি করবেন নাকি সার্ভিস দিবেন নাকি অন্য কিছু) কি সেটার উপর ভিত্তি করেই কিওয়ার্ড রিসার্স করা হয়। এখন কথা হচ্ছে বায়ার যদি কিওয়ার্ড ছাড়াই আপনাকে সাইট দিয়ে বলে এসইও করতে/বায়ারের যদি টার্গেটেড কিওয়ার্ড না থাকে, তখন আপনার প্রথম কাজ হচ্ছে ওর গোলটা জেনে বা ভালো মত বুঝে নিয়ে – ওর নির্দিষ্ট পেজ অনুযায়ী কিওয়ার্ড রিসার্স করে দেওয়া (এখানেও আপনার অনেক ডাটার প্রয়োজন পরবে, যেমন তার এই সাইট থেকে ফিডব্যাক পাওয়ার চাহিদা কেমন! আরও অনেক কিছু) যাতে ঐ সাইটের জন্য উপযুক্ত বা পারফেক্ট কিওয়ার্ড পাওয়া যায়। এরপর আপনার টার্গেটেড কিওয়ার্ড নিয়েই প্লান করতে হবে অনপেজ এবং অফপেজ এসইও স্ট্রেটেজি।
উত্তর নং ৩: একটা সাইটকে রেংক করতে হলে মুখস্ত বলা যায় না, যে এটা কত সময় লাগবে রেংক করতে। আসলে এটার জন্য অনেক গুলো ফ্যাক্টর কাজ করে, তাও এক্সাক্ট বলা যায় না জাস্ট গেস করা হয়। এটা হচ্ছে একটা প্রতিযোগিতার মত। ওয়েট উদাহরণ দিচ্ছি… আপনি যদি কিছু সংখ্যক মানুষ অংশগ্রহণ করেছে এমন রেসে জিততে চান তাহলে বলুন ত কি করতে হবে আপনাকে? ক) আপনাকে আগে বুঝতে হবে কতজন এই রেসে অংশ গ্রহণ করেছে জুস্ট বুঝার জন্য এক্সাক্ট কতজন আপনার প্রতিদ্বন্দি এবং পাশাপাশি কারা তারা? খ) তারা কে কেমন শক্তিশালী, কেমন গতিতে দৌড়াচ্ছে, এবং এত গতিতে দৌড়ানোর জন্য কি কি করছে? গ) এবং অবশেষে ওদের গতিবিধি বুঝে নিয়ে আপনার কর্মপদ্ধতি ঠিক করা এবং সেই অনুযায়ী কাজ করে যাওয়া। তাহলেই সম্ভব রেসে জেতা। ডেটস ইট… ত কি বুঝলেন এই উদারহণ থেকে? আশা করি আর ভেঙে বলতে হবে না, বুঝে নিতে পারবেন…
উত্তর নং ৪: এই প্রশ্নটা যদিও আমার কাছে ক্লিয়ার না। কারন আপনার প্রশ্নের প্রথম অংশে বুঝা গেলো যে আপনি কোণ নির্দিষ্ট দেশ থেকে আপনার সাইটের ট্রাফিক আনতে চান, আবার শেষের অংশে বুঝা যাচ্ছে আপনি লিংক বিল্ডিং করার জন্য নির্দিষ্ট দেশের সাইট খুঁজার স্টাইল জানতে চাচ্ছেন। এখন কি উত্তর দিবো, আমি কনফিউসড। তারপরও উত্তর দিচ্ছি… যদি আপনার প্রথম অংশটা প্রশ্ন হয় তবে, এক্ষেত্রে আপনি প্রথম যে কাজটা করতে পারেন তা হচ্ছে জিওগ্রাফিক কিওয়ার্ড (যেমন Atlanta divorce lawyer) টার্গেট করতে পারেন এবং সেই অনুযায়ী অনপেজ অপটিমাইজেশন করতে পারেন, তারপর কান্ট্রিওয়াইজ (যেমন বাংলাদেশের জন্য .bd এক্সটেনশন) সাইট খুঁজে বের করে যেসব যেসব ওয়ে আছে ওগুলো ইউজ করে লিংকবিল্ডিং করুন, আরেকটা কথা লিংকবিল্ডিং এরক্ষেত্রে ভালো সুফল পেতে দেশভিত্তিক ডোমেইন আইপি এবং হোস্টিং সার্ভার এর কথা মাথায় রাখা জরুরী। যদি আপনার দ্বিতীয় অংশটা প্রশ্ন হয় তবে, উত্তর হচ্ছে কিওয়ার্ড সংযোজন করে ডোমেইন এক্সটেনশন শেষে দিয়ে সার্চ করুন তাহলেই পেয়ে যাবেন (আরও বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের গ্রুপের ডক গুলো দেখুন)
আরও নতুন নতুন প্রশ্ন ও উত্তর যোগ হতে থাকবে আপার কোণ প্রশ্ন থাকলে …মন্তব্য তে করে ফেলুন
” ব্লগ আর ওয়েব সাইট হচ্ছে বাসা আর অফিসের মত, ব্লগ হল বাসা যেখানে আমার খেয়াল খুশী মত সব কনটেন্ট আর ওয়েব হলো অফিস, যেখানে সব কিছু একটু বেশিই পরিপাটি বেশি ডিসিপ্লিন মেনে করতে হয়। এখানে আরও বেশ কিছু ব্যাপার রয়েছে…
একটা ব্লগে ১ থিমে বিভিন্ন বিষয়ের উপর লেখা হয়, যেমন আপনার যদি একটা মোবাইল ব্লগ থাকে তাহলে আপনি বিভিন্ন ধরনের মোবাইল নিয়ে লিখে থাকেন আর অপর পক্ষে ওয়েবসাইট যে কোন একটা বিষয়ের উপর হয় যেমন নোকিয়া মোবাইল কোম্পানির নোকিয়া.কম সাইট।
ব্লগ সাধারণত পার্সোনালি করা হয় যেখানে অন্যের জিনিসের বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা নিয়ে লিখা হয় আর ওয়েবসাইট মূলত একটা বিশেষ পণ্যের বা বিশেষ কোম্পানির শুধুমাত্র তাদের নিজস্ব পণ্যের ব্যাপারে লিখে থাকে।
ব্লগিং শুধুমাত্র ডাইনামিক ভাবে ডিজাইন করা প্লাটফর্মেই সম্ভব যেখানে বিভিন্ন CMS ব্যাবহার করা হয়, যা আদৌ স্টাটিক সম্ভব নয় কারণ এটাতে নিয়মিত আপডেটের কথা ভাবাই যায় না (খুব কষ্টসাধ্য) আর ওয়েবসাইট স্টাটিক ও ডাইনামিক দুই ভাবেই ডিজাইন করে তৈরি করা যায়।
ব্লগে ১ টা থিমের বিভিন্ন বিষয়ে অনেক অনেক পোস্ট করতে হয় যা অনেক সময় ৫০০ ছাড়িয়ে ১০০০ এ চলে যায় । কিন্তু ওয়েবসাইটে বড় জোর ১৮-২০ টা পেজ থাকে।
পোস্টিং কারার মাধ্যমে ব্লগে নিয়মিত আপডেট করা হয়। আর ওয়েবসাইট মাঝে মাঝে প্রয়োজনে আপডেট করা হয়। ”
আশা করি আপনার এখন বুঝতে পেড়েছেন পার্থক্যটা। ধন্যবাদ।
- বিষয়ঃ পূর্ণাঙ্গ গাইডলাইন
- বিষয়ঃ পেজরেংক
- বিষয়ঃ অনপেজ অপটিমাইজেশণ
- বিষয়ঃ এডসেন্স
- প্রশ্নঃ কমেন্টলাভ কি?
কমেন্ট লাভ হল একটা প্লাগিন যা এস ই ও এর জন্য একটা হেল্পফুল জিনিস যেমন জেসকল সাইট এ এই প্লাগিন ব্যাবহার করা হয়েছে সেখানে এই লিখা টা থাকবে এবং এস ই ও এক্সপার্ট রা সেই টাকে কাজে লাগায় লিংক বিল্ডিইং বা রিলেটেড সাইট খুজতে
- প্রশ্নঃ কিভাবে সাইটম্যাপ ক্রিয়েট করতে হয়?
- বিষয়ঃ গুগল
প্রশ্নঃ এস ই ও’র ভালো কোন বাংলা ইবুক আছে কি?
I think there have no powerfull bangla eBook for seo. But if you want to know basic of SEO you can go techtunes.com.bd and webseoguide.net . But if you want to advance leavel SEO you must be need to perticpate English SEO forums, Blogs community etc. Also there have many ebook in english . So try to learn SEO with English
প্রশ্নঃ ডিরেক্টরি সাবমিশণ কি এখন কাজ করে?
Yes, directories have been dead since 2010. They have good homepage PR, but zero deep link PR. You never can get much benefit even from the paid directories these days. Article marketing still works if you can write unique piece of article. Actually, that is similar to guest blogging.
প্রশ্নঃ ট্যাগ – তাহের চৌধুরী সুমন
- পেঙ্গুইন আপডেটের পর এখন একটা সাইটের ফুল এস ই ও (অফ পেজ) করতে হলে ডেইলি কি কি করতে হবে?
- একটা সাইটের কিওয়ার্ড যদি বায়ার না ঠিক করে দিয়ে থাকে তবে কি ঐ সাইটের প্রতিটি পেজের কিওয়ার্ড রিসার্স করে তারপর এস ই ও করতে হবে? নাকি জাস্ট হোম পেজ এর কিওয়ার্ড গুলো থেকে বাছাই করে কিওয়ার্ড নিয়ে কাজ করলেই হবে?
- মিনিমাম কত দিন লাগতে পারে একটা ট্রাভেল সাইট রেংক করাতে?
- আমাকে পার্টিকুলার কোন দেশের ভিজিটর আনতে হলে কি লিখে সার্চ দিলে জাস্ট ঐ দেশ রিলেটেড সাইট, ব্লগ বা ফোরাম আসবে?
উত্তর নং ১: পেঙ্গুইন পরবর্তি লিংকবিল্ডিং সম্পর্কে বলার আগে বুঝতে হবে কেন এই আপডেট করলো গুগল। এটার প্রাথমিক কারন হচ্ছে অটোমেটেড ব্যাকহ্যাট ট্রিক্স সম্বলিত স্প্যামি লিংকবিল্ডিং প্রসেসকে এনকাউন্টার করা এবং কুয়ালিটি সম্পন্ন ন্যাচারাল ও ফ্রেস লিংক গুলোকে প্রাধান্য দেওয়া। আরেকটা কথা নিশ্চই মনে আছে সবার quality matters more than quantity। সুতরাং লিংকবিল্ডিং প্রসেস কোন মতেই যেন আনন্যাচারাল নায়, গুগলের জন্য লিংক হবে ন্যাচারাললিংক। যাই হোক, পেঙ্গুইন এর যুগে যেই বিষয়গুলো এভোয়েড করবেনঃ লো কুয়ালিটি ব্যাকলিংকস, ইরিলেভেন্ট সাইটে লিংকিং, সেম ডোমেইন থেকে লিংক নেওয়া পরিহার করা, লিংক ডাইভার্সিফাই করুন (শুধু ফোরাম থেকে বা কমেন্ট করে লিংক না নিয়ে সব কিছু মিলিয়ে লিংক বিল্ডিং করুন), ডুফলো এর পাশাপাসি নোফলো লিংকিং ও করতে হবে, ইরিলেভেন্ট সাইটে ফুটার বা সাইডবারে লিংকিং (যেটা সব পেজেই থাকে) এন্ড ব্লগরল লিংকস, শুধু হোম পেজকেই নয় ইনার পেজকেও লিংকিং করতে হবে মানে ডিপ লিংকিং, ইরিলেভেন্ট পেজে অতিরিক্ত ইন্টারনাল লিংকিং। আরও গুরুত্বপূর্ন দুটি ব্যাপার যা অবশ্যই এভোয়েড করে চলতে হবে, রেপিড লিংকবিল্ডিং (link velocity – দ্রুত লিংকবিল্ডিং করা যাবেনা, আস্তে আস্তে করতে হবে দিনে ৪/৫টার বেশি না) এবং লিংক বিল্ডিং এর সময় এক্সাক্ট মেচ কিওয়ার্ড ইউজ করা (মানে হচ্ছে Anchor Texts কে যথা সম্ভব ডাইভার্সিফাই করতে হবে যাতে করে এটা ন্যাচারাল লাগে গুগল যাতে কোন ক্রমেই না বুঝতে পারে এটা আনন্যাচারাল, এক্ষেত্রে শুধু ইউআররেল বা প্রেসাল কিওয়ার্ড অথবা আপনার ব্রান্ডনেম ইউজ করলেই চলবে অথবা শুধুমাত্র আপনার নাম) গুগল পেঙ্গুইন এর পেনাল্টির হাত থেকে বাঁচতে চাইলে পাশাপাশি এই কাজগুলোকেও এভোয়েড করবেন Content Marketing /Article Marketing with spun articles, Forum Profile Link, Excessive Link Exchanges, low Quality Press Release & social bookmarking Submissions, Mass Directory Submissions (except niche based speciphic directories)। গুগল অনেক আগেই ওয়েব সাইট রেংক করানোর ক্ষেত্রে ঘোষণা দিয়েছে “Social Signals” এর ব্যাপারে তাই সোসায়াল মিডিয়া এখন খুবি গুরুত্বপূর্ণ। সুতরাং অন্যান্য লিংকবিল্ডিং চালু রাখার পাশাপাশি সাইটের কন্টেন্টকে নিয়ম করে গুগল প্লাস, ফেসবুক/লাইক, টুইটার, পীন্টারেস্ট এ শেয়ার করবেন যাতে ২/৩টা করে লাইক শেয়ার হয় দৈনিক। ভাইরাল কণ্টেন্ট লিখার ত কোন জুরিই নাই, যা ইউজার ই শেয়ার করে দিবে। এই ত, তবে আমি পার্সনালি আরেকটা কথা বলতে চাই এইসব নিয়ম মনে সব ধরনের লিংক বিল্ডিং চালিয়ে যান, তাহলেই আসবে সফলতা।
উত্তর নং ২: কিওয়ার্ড রিসার্স ছাড়া একটা সাইটের পরিপূর্ন এসইও প্লান করা যায় না। কিওয়ার্ড রিসার্স করার হয় সাইটের জন্য উপযুক্ত টার্গেটেড কিওয়ার্ড খুঁজে পেতে পাশাপাশি এ টু জেড এসইও স্ট্রেটেজি ঠিক করতে। টার্গেটেড কিওয়ার্ড ছাড়া ওয়েবসাইট পালবিহীন নৌকার মত। আর আপনার গোল/উদ্দ্যেশ্য (প্রডাক্ট বিক্রি করবেন নাকি সার্ভিস দিবেন নাকি অন্য কিছু) কি সেটার উপর ভিত্তি করেই কিওয়ার্ড রিসার্স করা হয়। এখন কথা হচ্ছে বায়ার যদি কিওয়ার্ড ছাড়াই আপনাকে সাইট দিয়ে বলে এসইও করতে/বায়ারের যদি টার্গেটেড কিওয়ার্ড না থাকে, তখন আপনার প্রথম কাজ হচ্ছে ওর গোলটা জেনে বা ভালো মত বুঝে নিয়ে – ওর নির্দিষ্ট পেজ অনুযায়ী কিওয়ার্ড রিসার্স করে দেওয়া (এখানেও আপনার অনেক ডাটার প্রয়োজন পরবে, যেমন তার এই সাইট থেকে ফিডব্যাক পাওয়ার চাহিদা কেমন! আরও অনেক কিছু) যাতে ঐ সাইটের জন্য উপযুক্ত বা পারফেক্ট কিওয়ার্ড পাওয়া যায়। এরপর আপনার টার্গেটেড কিওয়ার্ড নিয়েই প্লান করতে হবে অনপেজ এবং অফপেজ এসইও স্ট্রেটেজি।
উত্তর নং ৩: একটা সাইটকে রেংক করতে হলে মুখস্ত বলা যায় না, যে এটা কত সময় লাগবে রেংক করতে। আসলে এটার জন্য অনেক গুলো ফ্যাক্টর কাজ করে, তাও এক্সাক্ট বলা যায় না জাস্ট গেস করা হয়। এটা হচ্ছে একটা প্রতিযোগিতার মত। ওয়েট উদাহরণ দিচ্ছি… আপনি যদি কিছু সংখ্যক মানুষ অংশগ্রহণ করেছে এমন রেসে জিততে চান তাহলে বলুন ত কি করতে হবে আপনাকে? ক) আপনাকে আগে বুঝতে হবে কতজন এই রেসে অংশ গ্রহণ করেছে জুস্ট বুঝার জন্য এক্সাক্ট কতজন আপনার প্রতিদ্বন্দি এবং পাশাপাশি কারা তারা? খ) তারা কে কেমন শক্তিশালী, কেমন গতিতে দৌড়াচ্ছে, এবং এত গতিতে দৌড়ানোর জন্য কি কি করছে? গ) এবং অবশেষে ওদের গতিবিধি বুঝে নিয়ে আপনার কর্মপদ্ধতি ঠিক করা এবং সেই অনুযায়ী কাজ করে যাওয়া। তাহলেই সম্ভব রেসে জেতা। ডেটস ইট… ত কি বুঝলেন এই উদারহণ থেকে? আশা করি আর ভেঙে বলতে হবে না, বুঝে নিতে পারবেন…
উত্তর নং ৪: এই প্রশ্নটা যদিও আমার কাছে ক্লিয়ার না। কারন আপনার প্রশ্নের প্রথম অংশে বুঝা গেলো যে আপনি কোণ নির্দিষ্ট দেশ থেকে আপনার সাইটের ট্রাফিক আনতে চান, আবার শেষের অংশে বুঝা যাচ্ছে আপনি লিংক বিল্ডিং করার জন্য নির্দিষ্ট দেশের সাইট খুঁজার স্টাইল জানতে চাচ্ছেন। এখন কি উত্তর দিবো, আমি কনফিউসড। তারপরও উত্তর দিচ্ছি… যদি আপনার প্রথম অংশটা প্রশ্ন হয় তবে, এক্ষেত্রে আপনি প্রথম যে কাজটা করতে পারেন তা হচ্ছে জিওগ্রাফিক কিওয়ার্ড (যেমন Atlanta divorce lawyer) টার্গেট করতে পারেন এবং সেই অনুযায়ী অনপেজ অপটিমাইজেশন করতে পারেন, তারপর কান্ট্রিওয়াইজ (যেমন বাংলাদেশের জন্য .bd এক্সটেনশন) সাইট খুঁজে বের করে যেসব যেসব ওয়ে আছে ওগুলো ইউজ করে লিংকবিল্ডিং করুন, আরেকটা কথা লিংকবিল্ডিং এরক্ষেত্রে ভালো সুফল পেতে দেশভিত্তিক ডোমেইন আইপি এবং হোস্টিং সার্ভার এর কথা মাথায় রাখা জরুরী। যদি আপনার দ্বিতীয় অংশটা প্রশ্ন হয় তবে, উত্তর হচ্ছে কিওয়ার্ড সংযোজন করে ডোমেইন এক্সটেনশন শেষে দিয়ে সার্চ করুন তাহলেই পেয়ে যাবেন (আরও বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের গ্রুপের ডক গুলো দেখুন)
আরও নতুন নতুন প্রশ্ন ও উত্তর যোগ হতে থাকবে আপার কোণ প্রশ্ন থাকলে …মন্তব্য তে করে ফেলুন
0 comments:
Post a Comment